Blog Archives

মিলন মেলা

হ্যালো মা। হ্যালো। বল মা। জুঁই হাসতে হাসতে বলল, মা আজ একটা ঘটনা ঘটেছে, শুনলে তুমি খুব খুশি হবে। কী ঘটনা মা? মা তুমি তো জানো আজ শিক্ষা ভবনে আমার একটা ইন্টারভিউ ছিল। হ্যাঁ জানি। ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে তোমার এক

Posted in ছোটগল্প

যে বৃষ্টি কেউ দেখে না

আসাদ গেট, আড়ং-এর নিচতলা। বেশ জমজমাট। কেনাকাটা করছে দু/চার জন, বেশিরভাগই যেন রাস্তার দিকে তাকিয়ে আছে আর বার বার করে ঘড়ির দিকে তাকাচ্ছে। অপেক্ষার প্রহর। কেউ কারো জন্য কোনদিন অপেক্ষা করে নি এমন মানুষের সংখ্যা কম। কিন্তু যে তার প্রিয়জনের

Posted in ছোটগল্প

বিদায় বেলা

ক’দিন হলো ইরার সাথে জয়ের বিচ্ছেদ হয়েছে। ওদের প্রায় তিন বছরের প্রেম, জয়পুরহাটের পথ-ঘাট, হোটেল-রেস্টুরেন্ট, পার্ক-নার্সারিতে মুক্ত পাখির মতো ছুটে বেড়ান স্মৃতির বিচ্ছেদ হয়েছে, তিপ্পান্ন দিনের দাম্পত্য জীবনের অবসান হয়েছে। শরীরের কোন অঙ্গ বিচ্ছেদ হলে মানুষ দেখতে পায়, অঙ্গ বিচ্ছেদের

Posted in ছোটগল্প

শেষ বিকেলের আলতাদিঘি

সেদিন বিকেলে দু’জনে রওয়ানা হলো আলতাদিঘির উদ্দেশ্যে। জয় দ্রুত বেগে মোটর সাইকেল চালাচ্ছে আর ইরা পেছনে বসে বার বার বলছে, আস্তে চালাও, আস্তে। তুমি তো এত জোরে মোটর সাইকেল চালাও না। আজ আবার এত জোরে চালাচ্ছো কেনো? রওয়ানা দিতে দেরি

Posted in ছোটগল্প

পিলার নাম্বার সেভেন

স্মৃতি কখনো পুরাতন হয় না, স্মৃতির ওপর কখনো ধুলোবালি জমে না, কখনো ক্ষয়ে যায় না, কখনো বিবর্ণ হয় না, কখনো ধূসরও হয় না। স্মৃতি চিরদিন হৃদয়ে অম্লান হয়ে থাকে। স্মৃতির বৈশিষ্ট্য হলো মনে করতে না চাইলেও হৃদয়ে ভেসে ওঠে, কোনো

Posted in ছোটগল্প

ম্যাজিক চুলা

দৃশ্যত চুলা জ্বলছে একটি। আগুনের লেলিহান শিখা দৃশ্যমান নেই কিন্তু উত্তাপ আছে আর সে উত্তাপেই রান্না হচ্ছে মোলা মাছ। আরও একটা অদৃশ্য চুলা জ্বলছে, যে ভদ্র-শান্তশিষ্ট রমণী কোমরে শাড়ি পেঁচিয়ে চুলার পাশে দাঁড়িয়ে রান্না করছে সেই চুলাওয়ালীর হৃদয়ে। আগুনের লেলিহান

Posted in ছোটগল্প

বিশেষ দিবসের মা

তালুকদার সাহেব টিভি চ্যানেলের ওয়েটিং রুমে অপেক্ষা করছেন আর বার বার ঘড়ি দেখছেন। কখনো চেয়ার থেকে উঠে রুমে পায়চারি করছেন। তার চোখে অনেক স্বপ্ন, এবার তাকে ফুলবাড়ী পৌরসভার মেয়র পদে দলীয় মনোনয়ন নিতে হবে, পৌরসভার মেয়র হতে হবে। তিনিই হবেন

Posted in ছোটগল্প

একটি স্বপ্ন ছিল

জীবিকার প্রয়োজনে জীবনের সুখ যেন বিসর্জন দিয়েছে রাতুল। ভাড়া গাডি, ভাড়া ধরতে পারলেই তো টাকা। রাতুলের মুখের দিকে তাকিয়ে আছে আরও তিন তিনটা মুখ। একটা ছোট বোন এস.এস.সি পাস করে বসে আছে, বিয়ের অপেক্ষায়। তার জন্য চলছে পাত্র দেখাদেখি, ভালো

Posted in ছোটগল্প

আমারও পরাণও যাহা চায়

ক’দিন থেকে জয় একটা গানই শুনছে, আমারও পরাণও যাহা চায়, তুমি তাই, তুমি তাই গো… কিন্তু এই একটা গানের মধ্যে কী আছে যে যে দিনরাত জয় একটা গানই শুনছে। কোন কোন দিন গভীর রাতে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে, শিশুর মতো, কখনো কখনো

Posted in ছোটগল্প

এসো একসাথে

কণ্ঠস্বরটা পরিচিতই মনে হচ্ছে কিন্তু নামটা মনে পড়ছে না আর ফোনের ওপাশ থেকে সেই কণ্ঠস্বর বার বার মনিরুলকে কটাক্ষ করছে, মনে পড়বে না তো, কেউ একবার উপরে উঠে গেলে আর নিচের দিকে ফিরেও তাকায় না। মনিরুল কিছুটা বিরক্ত হলো, আমি

Posted in ছোটগল্প

বাবা’দের ইদ

বাবা, ও বাবা আমাকে ইদে নতুন জামা কিনে দিবা না? মেয়েটা এমনভাবে কথা বললে মোন্তার চোখ জলে ভরে যায়, আবেগে কণ্ঠস্বর বুজে আসে। মোন্তা মনিকে কোলে টেনে নিয়ে মাথা হাত বুলিয়ে আদর করে বলল, দিব রে মা। কবে দিবা? বাবা

Posted in ছোটগল্প

ছবি

যে মেয়েটি একসময় খুব ছবি তুলতো, সকাল, বিকেল, সন্ধ্যা, সবসময়, সুযোগ পেলেই খেলার মাঠ, পার্কের বেঞ্চ, রান্নাঘর অথবা ক্লাসের ফাঁকে বান্ধবীদের সাথে কমনরুমে কিংবা কলেজের মাঠে বন্ধুদের সঙ্গে চিনাবাদাম খাওয়ার ছবি তুলে ফেসবুকে আপলোড দিতো। দিন নেই রাত নেই সবসময়

Posted in ছোটগল্প

প্রমোশন

হেদায়েত সাহেব উপরের চেয়ারটার দিকে তাকিয়ে আছে সেই ছাব্বিশ বছর বয়স থেকে যখন সে নিম্নমানসহকারী হিসেবে এই চাকরিতে যোগদান করে। তখন সে টগবগে যুবক, বিয়ের জন্য সম্বন্ধ আসতে শুরু করেছে সেই বি.এ পাসের পর থেকে কিন্তু চাকরির আগে বিয়ে করবে

Posted in ছোটগল্প

মর্জিনারা জেগে উঠেছে

সেই সকালবেলা মর্জিনা বাসা থেকে বেরিয়ে গেছে এখন বিকেল তিনটা বাজে তবুও বাসায় ফিরল না। ঢাকা শহরে এই বয়সের একটা মেয়ে বাসা থেকে চলে গেল এখনও ফিরল না এটা তো একটা দুশ্চিন্তারই কথা। আগে মর্জিনা সাধারণত বাসা থেকে বের হতো

Posted in ছোটগল্প

বাবা’দের ইদ

বাবা, ও বাবা আমাকে ইদে নতুন জামা কিনে দিবা না? মেয়েটা এমনভাবে কথা বললে মোন্তার চোখ জলে ভরে যায়, আবেগে কণ্ঠস্বর বুজে আসে। মোন্তা মনিকে কোলে টেনে নিয়ে মাথা হাত বুলিয়ে আদর করে বলল, দিব রে মা। কবে দিবা? বাবা

Posted in ছোটগল্প

শেষ গোধূলি

ষাট/পঁয়ষট্টি বছর বয়সের এক মহিলা, সমস্ত চুল পাকা সাদা ধবধবে, পাটের মতো সাদা। কপালের চামড়ায় ভাঁজ পড়েছে, চিবুক, গালের চামড়ায়ও অসংখ্য ভাঁজ পড়েছে। সেই বুড়ি বারো শিবালয় মন্দিরের গা ঘেঁষে প্রাচীন বটগাছটার আশেপাশে, ছোট যমুনা নদীর তীরে সেই বিকেল থেকে

Posted in ছোটগল্প

সাইক্রিয়াটিস্ট

আজ সকাল থেকে ইরার মনটা খারাপ। প্রতিদিনের মতো সকালবেলা উঠে নাস্তা তৈরি করেনি। ড্রয়িং রুমের ছোট্ট চৌকিটায় শুয়ে শুয়ে টি.ভি দেখছে ঠিক সেভাবে বসে সেভাবে জয় যেভাবে জয় এই চৌকিটায় এসে বসতো সেভাবে। সেদিন ইরার সকালবেলা উঠেই ব্যস্ততা শুরু হয়েছিলো।

Posted in ছোটগল্প

তোমাকে দেখার মতো চোখ নেই-

প্রতিদিন সকালবেলা রাহাত অফিসে বেরিয়ে যায় আর ফিরে আসে একেবারে সন্ধ্যায়। সারাদিন আর বাপ-মেয়ের দেখা হয় না ঠিকই কিন্তু রাতের খাওয়া হয় দু’জনের এক টেবিলে বসে, তারপর কিছুক্ষণের আড্ডা। তাদের পরিবারের সদস্য সংখ্যা এই দু’জনই। ছোট কিন্তু বাপ আর মেয়ের

Posted in ছোটগল্প

সেই চলে যাওয়া….

তামান্নার সঙ্গে প্রতীকের সম্পর্কটা শুরুই হয়েছিল ঝগড়া দিয়ে। তারপর একসময় ঝগড়া থেকে রুপ নেয় মৈত্রীর, বন্ধুত্বের, ভালোবাসার। ভালোবাসাই বা কীভাবে বলা যায়? প্রেমিক-প্রেমিকাদের মধ্যে একজনের পছন্দ-অপছন্দ এবং আশা-আকাংখার প্রতি আরেকজনের সম্মান থাকে, প্রতিশ্রুতি থাকে, স্বপ্ন থাকে কিন্তু তাদের হৃদয়ে এসবের

Posted in ছোটগল্প

হাসি কান্নার ঈদ

ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশী। তাই রমযানের চাঁদ দেখার পর থেকেই আরম্ভ হয়ে যায় ঈদ উদযাপনের প্রস্তুতি, কেনাকাটার ধুম। রাজধানীর শপিং সেন্টাগুলোতে শুরু হয়ে যায় দামি কাপড়, অর্নামেন্টস, কসমেটিকস, ফ্যাশন সামগ্রী কেনার প্রতিযোগিতা। মফ:স্বল শহর এমনকি গ্রাম-গঞ্জের হাট-বাজারগুলোও এদিক

Posted in ছোটগল্প

অনুশোচনা

প্রাপ্তির বয়স এখন বারো বছর, সবকিছু বুঝতে শিখেছে। আজকাল শিরিন কিছু বললেও হায়দার সাহেব এদিক-ওদিক তাকিয়ে প্রাপ্তিকে কাছে দেখলে নিঃশব্দে এড়িয়ে যান। আর আশে-পাশে কাউকে না দেখলে গম্ভীর মুখে শিরিনের কথার জবাব দিয়ে ভিতরে চলে যান। হায়দার সাহেব আজ সারাদিন

Posted in ছোটগল্প

এলো খুশির ঈদ

ক’দিন আগে অতিবাহিত হলো মহাআনন্দের ঈদ। এদিনে সারাদেশে মুসলমানদের ঘরে ঘরে আনন্দের সীমা ছিল না। ঢাকা শহরে এ আনন্দের পূর্বাভাষ পরিলক্ষিত হয়েছিল রমযানের প্রায় শুরু থেকেই। ঈদের কয়েকদিন পূর্ব থেকেই মার্কেটগুলো সজ্জিত হয়েছিল অত্যাধুনিক সাজে, কেনাকাটায় ভিড় ছিল অস্বাভাবিক, দ্রব্যমূল্যের

Posted in ছোটগল্প

লুটের রাজ্য

এক দেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হলো। প্রকাশ্য দিনের বেলায় লুটেরারা লুট করলেও বিচার হতো না। জোর করে একজনের টাকা-পয়সা লুট করে নিয়ে গেলেও কোনো বিচার হতো না। যাকে কোনো অবস্থাতেই যুদ্ধাবস্থ থেকে কম বলা যায় না। এক ক্ষেতমজুর, হারাধন

Posted in ছোটগল্প

পুলিশ: যাঁহাই বেল তাঁহাই বোমা

পুলিশেরই বা দোষ কী? প্রতিদিন সকালবেলা বাজার করার জন্য তার শ’তিনেক টাকার প্রয়োজন। এই উর্দ্ধমূল্যের বাজারে তিন’শ টাকারই বা কী দাম আছে। ছোট চাকুরী তাই চাহিদাও কম। মাত্র তিনশ টাকা। কিন্তু এই তিন’শ টাকা না পেলে তার পায়ের রক্ত মাথায়

Posted in ছোটগল্প

দামি শাড়ি

মমতাজের চাহিদা বেশি না। ঈদে একটা দামি শাড়ি তার সঙ্গে ম্যাচিং করে ব্লাউজ, পেটিকোট, হাতে ইমিটেশনের চুড়ি আর সামান্য কিছু কসমেটিকস। ছেলেমেয়েদের বায়না নিয়ে তার কোন দুশ্চিন্তা নেই। তারা ঠিক তার মতোই হয়েছে। ঈদের ক’দিন আগে মোখালেস মিয়া সবাইকে নিয়ে

Posted in ছোটগল্প

নারী: তো সেই বাড়ির মালিক নয়

এই বাড়িটাকে রিনি নিজের বাড়ি ভেবেছিলো। বাড়ির প্রতিটি ইটের সঙ্গে, প্রতিটি বালুকণার সঙ্গে পাঁজরের হাড়ের মতো প্রতিটি রডের সঙ্গে মিশে আছে তার অক্লান্ত পরিশ্রম, মেধা ও সৃজণশীলতা। রিনির স্বপ্ন ছিলো একদিন তার একটা বাড়ি হবে। বিশাল অট্টালিকা নয়, এক ছেলে,

Posted in ছোটগল্প

ক্যামেরার চোখ

একজন কবিকে ঘিরে ভক্তদের একটা জটলা তৈরি হয়েছে। কবির কাঁধে ঝুলানো ব্যাগ, পরণে পাঞ্জাবি আর পাজামা। কবি ভক্তদের সাথে হেসে হেসে কথা বলছেন, অটোগ্রাফ দিচ্ছেন আর টি.ভি ক্যামেরাগুলোতে চলছে বিরামহীন ভিডিও। বইমেলায় ঢুকতেই এ দৃশ্য দেখে কবি আব্দুর রাজ্জাক মুন্সির

Posted in ছোটগল্প

ইলিশের স্বাদ

সাজু ক্লাস থ্রি-তে পড়ে। লেখাপড়ায় মোটামুটি ভালো। তাই ক্লাস টিচার তাকে খুব পছন্দ করেন। আর সেকারণেই পড়াশোনার পাশাপাশি তাকে সব বিষয়ে একটু বেশি জিজ্ঞেস করেন। এসব জিজ্ঞাসার মধ্যে অনেককিছু প্রয়োজনীয় আবার কিছু অপ্রয়োজনীয় এবং অপ্রাসঙ্গিক। যেমন: কার বাবা কী করে?

Posted in ছোটগল্প

চ্যাটিং চিটিং ডট কম

হাতের মোবাইলটাই মিথিলার নিঃসঙ্গতা থেকে মুক্তির একমাত্র অবলম্বন, মোবাইলটাই তার সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করার সবচেয়ে ভালো বন্ধু। মোবাইলের সে অনেকের সঙ্গে কথা বলে যাদের সে চেনে না, কোনদিন দেখেনি, হয়ত কোনদিন দেখাও হবে না। আগে কখনো খারা লাগলে মাকে মোবাইল করতো,

Posted in ছোটগল্প

বন্ধু

দু’জনেরই পরষ্পরের প্রতি ভালোবাসা আছে, বিশ্বাস আছে, নির্ভরতা আছে, একটা বিষয়ে দু’জনের বিশ্বাস গভীর আর সেই বিশ্বাসটা হলো, বন্ধুত্ব। প্রায় বেশিরভাগ বিষয়ে তাদের দৃষ্টিভঙ্গী একই, হয়ত সে কারণে দু’জনের বন্ধুত্বটা আরো বেশি। স্বার্থের সম্পর্ক নয়, রক্তের সম্পর্ক নয়, সম্মানের সাথে

Posted in ছোটগল্প

কাজের মেয়ে

আজ আলতা ঢাকা যাবে। মিয়া বাড়ির ছোট মেয়ে রুমা ঢাকায় থাকে, তার একমাত্র মেয়ে সবেমাত্র হাঁটি হাঁটি পা পা করে হাঁটতে শিখেছে, তার সাথে খেলা করার জন্য, তাকে সঙ্গ দেয়ার জন্য আর রুমার সাংসারিক কাজে একটু-আধটু হাত বাড়িয়ে দেয়ার জন্য

Posted in ছোটগল্প

রুপার বিয়ে

ক’দিন থেকে রুপা অসুস্থ বোধ করছে, মাথাটা কেমন যেন ঝিমঝিম করছে, সবসময় একটা বমি বমি ভাব লেগেই আছে, সে লক্ষ্য করেছে তার শরীরে কিছু অস্বাভাবিক পরিবর্তনও শুরু হয়েছে। কাকে বলবে রুপা তার এই অসুস্থতার কথা? তার মনে হচ্ছে এটা যেন

Posted in ছোটগল্প

শুভঙ্করের ফাঁকি

দোলার মোবাইলের মনিটরে রাখা রোমানের ছবিটা সে মাঝে মাঝেই বের করে দেখে, ডানে বাঁয়ে তাকিয়ে মাঝে মাঝে চুমু দেয়। বন্ধু-বান্ধবী কিংবা সহকর্মীদের অনেকেই বিষয়টা জানে, কেউ কেউ হাসি ঠাট্টা করে, আবার কেউ কেউ ঈর্ষা করে। তাতে দোলার কিছু আসে যায়

Posted in ছোটগল্প

বিয়ে বিয়ে খেলা

মেয়েটির বয়স আর কতোই বা হবে বড় জোর এগারো বা বারো। অথচ বিয়ের জন্য পাত্র সন্ধানের কাজ শুরু হয়েছে আরো বছর খানেক আগে। গায়ে গহনা, পায়ে আলতা, নাকে নোলক, মাথায় ঘোমটা লাগিয়ে নারীত্ব শেখানোর কাজ শুরু হয়েছে সেই সাত/আট বছর

Posted in ছোটগল্প